স্টাফ রিপোর্টার : মোঃ ইকবাল মোরশেদ:
সেই ২০৮ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের এই দিনে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী শান্তিপূর্ণ সমাবেশ চলাকালীন সময়ে হটাৎ করে,
পরিকল্পিতভাবে নারকীয় সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় আয়োজিত সমাবেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এসে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ
সভাপতি শেখ হাসিনা।
ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্য শেখ হাসিনার মৃত্যু কারন শেখ হাসিনা থাকলে তারা এই দেশের অসহায় মানুষকে তারা শাসন ও চোশন করতে পারিবে না তাই শেখ হাসিনা কে মেরে পেলতে হবে।
ঠিক সেই ভাবে নেএীর বক্তৃতা চলাকালে অতর্কিত গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল।
কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে আল্লাহ পাকএই দেশের অহহায় মানুষের দোয়াতে উনাকে বাঁচিয়ে দিলেন,
ভাগ্যগুণে নারকীয় গ্রেনেড হামলায় আল্লাহর অশেষ রহমতে অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান তিনি।
কিন্তু ঐদিন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত নাসিম ভাই এধরনের আরো অনেক নেতাকর্মী ও সাধারণ মুজিব ভক্ত ভাই বোনেরা নেএীকে বাচানোর জন্য নেত্রীর ওপর জাপিয়ে পড়েছিলেন,
নেত্রীকে ঢাকা দিয়ে রেখেছেন যেন নেএীর কোন ক্ষতি না হয়।
ঐদিন ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান সাহেবের স্ত্রী আইভি রহমান মৃত্যুবরণ করেন
উনাকে আল্লাহ রক্ষা করেছেন কিন্তু তারা শেষ হয়ে গেছে তাদের সবার শরীরে ষ্পীন্টার বোমার আঘাতে খুব কষ্ট পাচ্ছে রক্তাক্ত সেই বিভীষিকাময় ঘটনায় ঝরে পড়ে ২৪টি তাজা প্রাণ।ম
হামলায় আওয়ামী লীগের চার শতাধিক নেতাকর্মীসহ অসংখ্য মানুষ শরীরে স্পিন্টার নিয়ে আজও মানবেতর জীবনযাপন করছেন। কাতরাচ্ছেন সেই গ্রেনেডের স্পিন্টারের মৃত্যু যন্ত্রণায় অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং খুবই সাধারণ মজিব প্রেমি মানুষ।
রক্তাক্ত-বীভৎস ওই ভয়াল গ্রেনেড হামলার সাথে জড়িত দানবদের ধিক্কার জানাই। আর যারা সেদিন আত্মত্যাগ করেছেন তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।