জাহাঙ্গীর আলম মানিক দামুড়হুদা:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা থানাধীন সুবলপুর গ্রামের মোঃ বেল্টু (২৮) এবং দর্শনা থানাধীন সদাবরী গ্রামের বর্ণা খাতুন (২৪)এর ১০ বছরের সংসার ভেঙে গেলে তাদের ছোট্ট শিশুপুত্র সন্তান তানজিল হোসেন (০৫) কোথায় দাঁড়াবে।
এ শিশুটি কার কাছে থাকবে, বাবা মা একসাথে থাকলে ভাল হতো, এরকম একটি হৃদয়স্পর্শী স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদের ঘটনা সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দামুড়হুদা মডেল থানায় আশার পর দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল খালেক এর নির্দেশক্রমে এ.এস.আই(নিঃ) মোঃ মসলেম উদ্দিন, উক্ত দম্পতির পূর্বের সুখময় জীবন ফিরিয়ে দিতে আন্তরিকতার সাথে একমাস ধরে চেষ্টা করে।
আজ ১ আগষ্ট রবিবার সকাল ১১টার দিকে স্বামী স্ত্রীকে তাদের পূর্বের সুখময় জীবনের স্বপ্ন দেখিয়ে। তাদের বুঝিয়ে সংসার সুখে রাখার দায়িত্ব স্বামী-স্ত্রী উভয়ের। তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটলে হয়ত স্বামী-স্ত্রী উভয়েই মানসিক প্রশান্তিতে বাস করবেন বলে মনে করছেন।কিন্তু শিশু তানজিলের কি হবে? ওর তো কোন দোষ নাই, একপর্যায়ে নিরন্তর চেষ্টার ফলে সফল হয়েছে।
অব শেষে দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল খালেক এর মধ্যস্থতায় বর্ণা খাতুন, ফিরে পেল তার সুখের সংসার, তানজিল ফিরে পেল পিতৃস্নেহ।