এস এম খলিলুর রহমান,খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো চীফঃ
যশোর সদর নরেন্দ্রপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আজিম বিশ্বাসের, বাড়িতে করোনার টিকা রেজিস্টার করা হচ্ছে, মাথা পতি ২০ টাকার বিনিময়ে এমন ঘটনার অভিযোগ করেছেন অনেক “ভুক্তভুগিরা” সরজমিনে যেয়ে দেখা যায়, ইউপি সদস্য আজিম বিশ্বাসের, বাড়ির উঠানে অর্ধশত মহিলা ও পুরুষের লাইনে যাদের মুখে নেই কোন মাক্স, বা কোনো প্রকার স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতা বালাই ছাড়া চলছে ২০ টাকার বিনিময়ে রেজিস্টার, এই বিষয়ে যশোর সদর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তার ফোনে ২০ টাকা নেয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান কোনো প্রকার টাকা নিয়া যাবে না প্রয়োজনে রেজিস্টার করতে ইউপি চেয়ারম্যান গরিব অসহায়দের কে টাকা দিয়ে সহযোগিতা করার কথা বলেন, এ বিষয়ে নরেন্দ্রপুরের সচিব সিদ্দিকুর রহমান, ফোনে জানান যে রেজিস্টার করতে কম্পিউটারের খরচ হয়, সাংবাদিকরা তার নিকট জানতে চাইলে ইউনিয়নে যে নেট সার্ভার আছে তার জন্য সরকার বেতন দিয়ে কর্মচারী কেন রেখেছেন জবাবে তিনি স্বীকার করে বলেন আমরা বলেছি গরিব অসহায়দের নিকট থেকে কোনো টাকা নিয়া যাবে না, তাকে আরোও বলা হয়, আপনারা মাইকিং করে ইউনিয়ন বাসীকে এই বিষয়ে সচেতনতার কোনো কিছু পদক্ষেপ নেন নাই, কেনো তার সঠিক কোনো জবাব দেন নাই। করোনার টিকা ইউনিয়ন পরিষদে আসায় সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষ অনেক সন্তোষ প্রকাশ করেন, কিন্তুু টাকা ছাড়া টিকা গ্রহন করা তাদের পক্ষে বর্তমানে খুব কষ্টের বলে জানান। ২০/৩০ টাকায় গরিব অসহায় দরিদ্র মানুষের নিকট থেকে রেজিস্টার ফি বাবদ নিয়া হচ্ছে, এক অসহায় গরিব মহিলা বলেন, আমার পরিবারে ৫ জন সদস্য গুনতে হচ্ছে ১০০/১৫০ টাকা, এই লকডাউনে ঘরে বসে থাকার কারনে আমরা অনেক কষ্টে জীবন জাপন করছি। কোনো ইনকাম নেই এর মধ্যে এই টাকা কোথাই পাবো, আরোও এক মহিলা বলেন ৫ জন রেজিস্টার করলে একজন ফ্রি এরকম অফার দেয়া হচ্ছে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টের শেষ নেই, তার পরেও চলছে টিকা নিয়ে ব্যাবসা, একটা পরিবারে ৫ (শত) গ্রাম চাউল হলে এক বার খাওয়া হয়, কিন্তুু সেটা কেহ ভাবে না। (অথচ কম্পিউটার, নেট, প্রিন্ট, সহ খরচ হয়, (৩ টাকা ৭৫ পয়সা) তথ্য প্রমান সহ নিউজ আসছে।