

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তের উপর দিয়ে বয়ে চলছে দিনের পর দিন চোরাকারবারি চোরাচালান, সীমান্ত দিয়ে ফেনসিডিল অস্ত্র হেরোইন, মোবাইল সহ বিভিন্ন কিছু চোরাই পথ দিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সীমান্তের চোরাকারবারিরা সিন্ডিকেট দল তৈরি করে দিনের পর দিন চালিয়ে যাচ্ছে তাদের চোরাকারবার, সীমান্তের চোরাচালানের উৎস হিসেবে পাড়ি দিয়ে চলে যেমন, জমিনপুর তেলকুপি আজমাতপুর চাকপাড়া শিয়াল মারা কিরোনগন্জ সহ বিভিন্ন জায়গা দিয়ে চলছে মাদক কারবার।
সেই সাথে জড়িয়ে পড়ছে দেশের কিশোর কিশোরীরা ও তাদের বাহন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে । সিমান্তের প্রধান উৎস হিসেবে মোবাইল ফোন ফেনসিডিল হিরোইন অস্ত্র সহ বিভিন্ন কিছু চোরাই পথ দিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে। সন্ধান কৃতিত্ব জানা যায় যে সীমান্তে চোরাকারবারিরা দলো সিন্ডিকেট গড়ে চোরাকারবার করেই চলছে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসে প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছেই। বাড়ছে সংক্রমণের ভীতিও। কিন্তু করোনার এই দুর্যোগকালেও বসে নেই মাদক কারবারিরা। নিত্যনতুন কৌশলে মাদকের চোরাচালান আসছে। কখনো ত্রাণবাহী কিংবা জরুরি পণ্যবাহী যানে; মাছ ধরার ট্রলার, কাভার্ড ভ্যান, কখনো পায়ুপথে, কখনো যানবাহনের ইঞ্জিনের কাভারে করে গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল কিংবা ইয়াবা। করোনার মধ্যে মাদকসেবীদের জন্য হোম ডেলিভারিও হচ্ছে। করোনাকালে রাজধানীসহ সারা দেশে অপরাধ কমলেও হঠাত্ মাদকের চোরাকারবার বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে সবজি, চাল, ডাল ও অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তর হচ্ছে ইয়াবা।
প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ইয়াবা, ফেনসিডিলের চালান ধরা পড়ছে। সীমান্তবর্তী জেলার প্রতিনিধিরা জানান, প্রতিদিনই মাদকের চালান আসছে। নৌ ও সড়কপথে এসব মাদক সারা দেশের গ্রাম পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। তবে নৌপথে বেশি যাচ্ছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুর, রাজশাহী, যশোর ও সাতক্ষীরা দিয়ে ফেনসিডিল আসছে। যেমন, শিবগঞ্জ উপজেলার তেলকুপি আজমাতপুর পিরোজপুর চাকপাড়া জমিন কিরোনগন্জ নামোটোলা হুদমা শিয়ালমারা অঞ্চলের এসব পথ দিয়ে অস্ত্র ও মাদক আসছে। বিশেষ করে বেশি মাদক পাচার হচ্ছে এই সব সিমান্ত দিয়ে। যেমন মাদক নির্মুলে প্রশাসনিক সহযোগিতায় সোর্স হিসেবে কাজ করে মাদক নির্মুল করার জন্য দিনের পর দিন কাজ করেই চলছে শুধু মাদক নিরশনের জন্য। যারা মাদক নির্মুল করার জন্য প্রশাসনিক কে সহযোগিতা করে, তাদের কে কিছু মাদক গডফাদাররা বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দেয় এবং মাদক দিয়ে তাদের ফাসিয়ে দিবে এমনো কথা বার্তা বলে। আমার জানা মতে কিছু দিন আগে, ৫৯ ব্যাটালিয়নের তেলকুপি বিওপি কিছু ফেনসিডিল ধরে এক কথিত সোর্স দ্বারা। এবং সেই কথিক সোর্স মাদক নির্মুলে প্রশাসনিক সহযোগিতা নিয়ে কাজ করলো। সেই মাদক গডফাদার সেই কথিত সোর্স কে ইয়াবা অস্ত্র হিরোইন দিয়ে ফাসিয়ে দিবে তাদের এলাকায় পেলে।
তাই প্রশাসনিক কর্মকর্তাগনের প্রতি আবেদন যে মাদক গডফাদারদের আইনের আওতায় নিয়ে শাস্তি দিবেন।