নিজস্ব সংবাদদাতাঃ-
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা বদিউল আলম বলেছেন, দলীয় নেতাকর্মীকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি সহ কোনঠাসা করে রাখার কারনে চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের এমপি সামশুল হক চৌধুরীর পায়ের তলায় মাটি পর্যন্ত চলে গেছে৷ অবহেলিত নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করতে আমি কাজ করে যাচ্ছি। দলের নেতাকর্মীদের অহেতুক মামলা দিয়ে আর হয়রানি করবেন না। আমার কোন কর্মী যদি অপরাধ করে থাকেন অবশ্যই পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিলে আমার আপত্তি নেই৷ আওয়ামী পরিবারের আর কেউ যেন মিথ্যা মামলার শিকার না হয় সেজন্য পুলিশের প্রতি অনুরোধ জানান।
নতুন করে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হলে পরিনতি ভয়াবহ হবে৷ দুঃসময়ের কর্মীরা পটিয়াতে প্রতিবাদ জানাতে জেগে ওঠেছে।
২ অক্টোবর (শনিবার) রাতে চট্টগ্রামের পটিয়ায় শ্রমজীবি মানুষের সঙ্গে পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের মতবিনিময়কালে প্রধান বক্তার বক্তব্যে কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা মুহাম্মদ বদিউল আলম এই কথা বলেন।একাধিক মিথ্যা মামলার শিকার উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক ডি. এম. জমির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ. কে. এম. আবদুল মতিন।বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাটিখাইন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন, পটিয়া উপজেলা মৎস্যজীবি লীগের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর আবদুল খালেক, শ্রমিক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি জামশেদুল আলম, সাবেক সাধারন সম্পাদক খোরশেদ আলম, আওয়ামীলীগ নেতা আরমান মাহমুদ, লিটন বড়ুয়া, ফজল আহম্মদ দৌলতী, কাজী আল মামুন, রনি বড়ুয়া, সুজন বড়ুয়া, যুবলীগ নেতা তৌহিদুল আলম জুয়েল, মোঃ নজরুল, মোঃ আজম, সাইফুল ইসলাম জুয়েল, শ্রমিক লীগ নেতা মফিজুর রহমান, আক্তার হোসেন, হারুনুর রশীদ, সাইফুদ্দীন ভোলা, মোহাম্মদ হাসান শরীফ, আবদুস ছবুর, জসিম উদ্দিন, এম. এ হাসান, দিহান চৌধুরী, মোঃ আনিছ, ছাত্রলীগ নেতা সাজ্জাদ হোসাইন, আদনান রুবেল, মোঃ সোহেল, মফিজ, বাদশা মিয়া প্রমূখ।