
পটিয়া (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধিঃ-
দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রাচীণ বিদ্যাপীঠ ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়কে দক্ষিণ চট্টগ্রামের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলে অভিহিত করেছেন গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের উপ-সচিব খোরশেদ আলম খান। তিনি (১৯/০২/২০২২) গতকাল শনিবার মধ্যহ্নে চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার পটিয়া সদরের শূণ্য কিলোমিটারে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে এক মতবিনিময় ও প্রশ্নত্তোর কালে এই মন্তব্য করেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে সরকারের এই কর্মকর্তা বলেন, আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় অতীতে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল এখনো সে ধারা বজায় আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন নিজের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি বলেন, আধুনিক শিক্ষার সাথে সাথে এই বিদ্যালয়ের ছাত্রদের নামাজ শিক্ষা দেয়া হতো। নৈতিক শিক্ষার জন্য এই বিদ্যালয়ের কোন জুড়ি নেই।
খেলাধুলার জন্য সারা দেশে এই বিদ্যালয়ের সুনাম এখনো আমাদেরক প্রাণিত করে। ফুটবলের জন্য এই বিদ্যালয় চট্টগ্রাম বিভাগের একটি শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের খ্যাতিলাভ করে।
উপ-সচিব খোরশেদ আলম খান বলেন, বিদ্যালয়ে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য এখন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ভাবতে হয়না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করেছেন।
পটিয়ার সৌভাগ্য যে, বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব পটিয়ার। এলাকার উন্নয়নে তিনি কতটা আন্তরিক তা ইতমধ্যে আপনারা অবগত হয়েছেন।
পটিয়ার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন হয়েছে। আরো উন্নয়ন হবে। আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের কোন চিন্তা করতে হবেনা।
শীঘ্রই আপনারা আরো বড় ধরনের দৃশ্যমান উন্নয়ন দেখতে পাবেন। এর আগে বিদ্যালয়ে আগমন করলে তাকে শুভেচ্ছা জানান, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্য এম আলহাজ্ব খোরশেদ গণি, প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান, প্রবীণ শিক্ষক এ,টি,এম, তোহা, আবদুল মোতালেব, সহকারী প্রধান শিক্ষক পীযুষকান্তি পাল, সরোজিত দাশ গুপ্ত,শাহনাজ বেগম, নুরুল আবচার, নিজাম উদ্দীন প্রমূখ শিক্ষকবৃন্দ।
তিনি উষ্ঞ আতিথেয়তার জন্য বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি সদস্য, শিক্ষক ও কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানান। বিশেষ কওে তিনি তার ব্যাচের সতীর্থ বন্ধুদের কৃতজ্ঞতা জানান।এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন, এসএসসি ১৯৮৮ ব্যাচের সাধারণ সম্পাদক মো: জমির, সাইফুল ইসলাম, নুরুল হাসান সেলিম, মো: শাহ আলম, মো: শামীম, আবদুর রশীদ, আবদুস মান্নান প্রমূখ প্রাক্তন ছাত্রবৃন্দ।

Reporter Name 

















