

আনোয়ার হোসেন শ্রীপুর(গাজীপুর)প্রতিনিধিঃ
জুহুরা আক্তার পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। একই সাতে তিনি একজন নারী উদ্যোবÍা। নিজ জমিতে গড়ে তুলেছেন কৃষি খামার । খামার গড়তেগিয়ে পরেছেন সংঘবদ্ধ চক্রের হাতে। স্থানীয় প্রভাবশালী চক্র বিভিন্ন ভাবে বাধাগ্রস্থ করছে তরা কার্যক্রম। চাঁদাবাজির স্বীকার হয়ে করেছেন মামলা । এতেও পরেছেন বিপাকে। মামলা তুলেনিতে প্রাণ নাশের হুমকী দিচ্ছে অভিযোক্তরা। শনিবার দুপুওে গাজীপুরের হাবিবুল্লা স্বরণেিত সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন তিনি। ঘটনা ঘটেছে গাজীপুরের শ্রীফুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের বদনী ভাঙ্গা গ্রামে। ভোক্তভোগী নারী উদ্যোক্তা জহুরা আক্তার বাঘেবর বাজর উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষিকা। একই সাথে তিনি উপজেলার সিংগারদিঘী গ্রামের মো. ফজলুল হক মোড়লের স্ত্রী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তদ্যে তিনি বলেন, গত ৮ বছর পূর্বে উপজেলার বদনীভাঙ্গা গ্রামের নিজ জমিতে গড়ে তুলেছেন কৃষি খামার । ত্রিশ বিঘা জমিতে রয়েছে গরুর ও মৎস্য খামার। মাল্টা, কমলা, আম, পেয়ারা, লটকন, কলা, আঁখ, ধান, পেপে, শাক-সবিজি সহ ফলজ বাগান। খামারের সফলতায় একটি বেসকারী ব্যাংক ও ঝণ সহায়তা প্রদান করে। ইতো মধ্যেই তিনি সফল নারী উদ্যোক্ততা হিসেবে ব্যপক পরিচিতি পেয়েছেন।
তিনি অভিযোগকরেন, বদনী ভাংগা গ্রামের মৃত আদম আলীর ছেলে অ. ছাত্তার মেম্বারের নেতৃত্বে একটি সংঘ বদ্ধচক্র দীর্ঘদিন ধরে ওই নারী উদ্যোক্তাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করে আসছে। ছাত্তার মেম্বারের লোকজন খামারের কর্মচারীদের বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে থাকে। অভিযোক্তরা ওই উদ্যোক্তার কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবী করে। চাঁদা না দেয়ায় তারা ২টি স্যালো মেশিন ভাংচুড় করে প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষতি করে। এছাড়া উপড়ে ফেলে খামারের গাছ। বন্দ করে দেয়াহয় সরকারী জমির উপর থাকা যাতায়তের রাস্তা।
এবিষয়ে জহুরা আক্তার শ্রীপুর থানায় চাঁদাবাজীর মামলা নং১০(১১)২১ দায়ের .করেন। এরই মধ্যে তদন্ত শেষে মামলার অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ। আদালতের গ্রেফতারী পরোয়ানা মূলে প্রধান অভিযোক্ত আ. ছাত্ত মেম্বার সহ আট জনকে গ্রেফতার কওে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ কওে পুলিশ।
ওই নারী উদ্যোক্তা অভিযোগকরে বলেন, আসামী গ্রেফতারের পর আ.ছাত্তারের সহযোগীরা মামলা তুলে নিতে তার স্বামী ফজলুল হক মোড়ল তার লোকজনকে প্রাণ নাশের হুমকী দিচ্ছে। হুমকীর মুখে তিনি স্বপরিবারে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন।