পটিয়া (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি-
আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পটিয়া উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মন্দিরে হামলা করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে চাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরীর লোকজন। তার অনুসারীরা কেলিশহর ইউনিয়নের বিশ^মঙ্গল গীতা সংঘের মন্দিরে গত ৩০ ডিসেম্বর রাতে হামলা চালিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসম্প্রদায়িক রাজনীতিকে বির্তকিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অসম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে।
হিন্দু, মুসলমান,বৌদ্ধ, খৃস্টার্ন ধর্মের মানুষ আমরা এক সাথে বসবাস করছি। নির্বাচন আসলেই হিন্দু সম্প্রদায়ের ভোট টানার জন্য একশ্রেণীর ষড়যন্ত্রকারী ও কুচক্রীমহল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা প্রচার চালায়।
কেলিশহরে মন্দিরে হামলার ঘটনা তার ব্যতিক্রম নয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সাথে থাকা পটিয়ার কিছু বির্তকিত নেতৃবৃন্দ কেলিশহর মন্দিরে হামলার সঙ্গে জড়িত। তাদেরকে আটক করলেই মন্দিরে হামলার প্রকৃত ঘটনা বের হয়ে আসবে।
১ জানুয়ারি (সোমবার) সকালে বিশ^মঙ্গল গীতা সংঘের মন্দির পরিদর্শন করতে গেলে নৌকার প্রার্থী ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম
চৌধুরী এ কথা বলেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন- দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: তিমির বরণ চৌধুরী, সদস্য রাশেদ মনোয়ার, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের
সভাপতি আ.ক.ম. শামসুজ্জামান চৌধুুরী, কেলিশহর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান
সরোজ কান্তি নান্টু, ইউনুছ মিয়া মেম্বার, নুরুল ইসলাম বাচা, আবু তাহের বাচা, ছিদ্দিক আহমদ, শামসুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, সপু বড়–য়া, সৌমেন চক্রবর্ত্তী সুমন, ফরিদুল আলম মাখন, আবুল হোসেন মাখন, অরুন দাশ, আশিষ দাশ।