রিপোর্টার ,,, সমরেশ রায়,, কলকাতা:
আজ ২৪ শে সেপ্টেম্বর রবিবার, সকাল ১১ টায়, শ্যামবাজার টাউন স্কুল প্রেক্ষাগৃহে , ১০০ থেকে ১৫০ সংগঠনের সদস্যদের উপস্থিতিতে, মানবাধিকার সচেতনতা ও সুরক্ষা সংগঠনের দশম তম বার্ষিক সভার আয়োজন হয়। উক্ত সভায় বিভিন্ন জেলা থেকে সংগঠনের কর্মীরা উপস্থিত হন।
সংগঠনের সভা শুরুর আগে সংগঠনের পতাকা উত্তোলন ও ও উদ্বোধনী সংগীতের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রী হিমাদ্রী শেখর রায় ও শ্রী কিরণময় হাজরা যৌথভাবে
এরপর একে একে অতিথীদের উত্তরীয় ও পুষ্প স্তবক দিয়ে সম্মানিত করেন,
এই সুন্দরময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রী হিমাদ্রী শেখর রায়, শ্রী রতন শর্মা, শ্রী বিশ্বনাথ দাস, এবং রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সেই কিরণময় হাজরা, শ্রী তাপস মান্না শ্রী তারাশঙ্কর রায় চৌধুরী সহ অন্যান্যরা, এবং কলকাতা জেলার কনভেনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রী অরূপ ধারা মহাশয়, যিনি বেশ কিছু দায়িত্ব পালন করে চলেছেন সকলকে একত্রিত করে
আজকের এই সভার মূল বিষয় ছিল, সংগঠনকে শক্তিশালী করা, বিভিন্ন সাফল্যকে তুলে ধরা, আগামী দিনে আরও যাতে ভালো করে সংগঠন শক্তিশালী হতে পারে এবং এগিয়ে যেতে পারে মানুষের সেবায় ও বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তাহার ব্যাখ্যা , এবং তার সাথে সাথে সদস্য পদ বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া, এর সাথে আগামী বিশ্ব মানবাধিকার উদযাপনের পরিকল্পনাকে সঠিক রূপদান করা, , এছাড়াও আরো বেশ কিছু পদক্ষেপ অবলম্বন করলেন এই সভা থেকে ,
অল ইন্ডিয়া অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস অ্যাওয়ারনেস এন্ড প্রটেকশন, সারা বছর যেভাবে বিভিন্ন জেলায় দুস্থ ও সাধারণ মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, এমন কি করোনা কাল থেকে আজও যেভাবে মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন, শুধু তাই নয় যে কোন বিপদে খবর পাওয়ার সাথে সাথে কমিটির সদস্যরা এবং সংগঠনের কর্মকর্তারা তাদের পাশে ছুটে গিয়েছেন, সত্যি প্রশংসনীয়,
তাই আজকের সভা থেকে , প্রত্যেক জেলার সংগঠনের সদস্যদের আরো শক্তিশালী করে তোলার আহ্বান জানান, শুধু তাই নয়, যদি বিপদের দিনে কেউ সহযোগিতা চায়, সাথে সাথে তার পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার দিলেন, এর সাথে সংগঠন যাতে ভেঙে না পড়ে, ভীত আরো শক্তিশালী হয়, সংগঠনের পরিকাঠামো যাতে তৈরি হয়, সেদিকেও নজর দেওয়ার কথা বলেন।
আজকের সভায় সংগঠনের সদস্য এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিথিরা , বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভালো-মন্দ তুলে ধরলেন সবার সামনে, এমনকি তারা মত প্রকাশ করলেন, যদি সংগঠনে একটি গণমাধ্যম ব্যবস্থা থাকে, সংগঠনের ভালো মন্দ মানুষের কাছে অতি দ্রুত পৌঁছে যেতে পারে ,সংগঠন কি করে, কি না করে, কিভাবে ,সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন, নিজস্ব গণমাধ্যমের মধ্য দিয়ে যদি প্রচারিত হয়, তাহলে হয়তো সংগঠনটি আরো শক্তিশালী হবে এবং সকল কর্মীরা উৎসাহ পাবেন, এবং সাথে সাথে মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে সংগঠনের বার্তা,,,। আর যখন কোন কিছু খবর সহযোগিতা করার জন্য সংগঠনকে দেয়, সেটা যেন সাথে সাথে কার্যকরী হয়,। সবাই একসাথে এগিয়ে আসে, আর এটাই হবে সংগঠনের মন্ত্র।