
মাজহারুল ইসলাম মিল্টন বিশ্বাস,আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ:
জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের শীর্ষ পদে থাকা দায়িত্বশীলদের সদিচ্ছা থাকলে উন্নয়ন কার্যক্রম থেকে শুরু করে দায়িত্বে প্রাপ্ত এলাকার উন্নয়নমুলক কাজ থেকে শুরু জনগনের চাওয়া পাওয়া অনুযায়ী সবকিছু করতে পারেো তারই প্রমাণ দিলেন বরগুনার আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রোকনউজ্জামান খান।
বরগুনা জেলা ও দখিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহত্তম উপজেলা আমতলী। অথচ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানে নির্মিত হয়নি শহীদ মিনার, স্মৃতি স্তম্ভ ও মুক্ত মঞ্চ। সেই সাথে পরিষদের সভা করার মিলনায়তনটিও ছিল পরিত্যক্ত এবং শিশু পার্কটি পরিনত হয়েছিল গোয়ালঘরে। রোকনউজ্জামান খান যোগদানের প্রথম সভায় উপজেলার সকল শ্রেনী পেশার লোকজন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এসব বিষয়ে দাবি জানান। তিনিও প্রতিশ্রুতি দেন স্বল্প সময়ের মধ্যে স্থাপনা গুলো নির্মাণ ও সংস্কারের ব্যবস্হা করবেন।
যেই প্রতিশ্রুতি সেই কাজ। তাও আবার উপজেলার প্রাণকেন্দ্র পরিষদ চত্বরে। যেখানটা ছিল নর্দমা ও পানিতে ডুবন্ত। ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন নতুন নির্মান ও শিশু পার্কের সংস্কার সম্পন্ন করে উদ্ভোদনও করা হয়েছে। বাকী তিনটিও দৃশ্যমান।
সদালাপী, দায়িত্বশীল ও দক্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসাবে ইতিমধ্যে রোকনউজ্জান উপজেলার সকল শ্রেনী পেশার মানুষের কাছে একজন জনবান্ধন অফিসার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।

Reporter Name 









